বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস কিভাবে পাবেন? বিষয়টি নিয়ে আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত
আলোচনা করা হবে। আপনারা হয়তো জানেন বর্তমানে বিকাশ থেকে অনেক ভাবে টাকা উপার্জন
করা যাচ্ছে। যার কারণে অনেকেই বিকাশ থেকে ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করে
থাকেন। এজন্য আমরা আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
সম্পর্কে এ টু জেড বিস্তারিত আলোচনা করব।
বিকাশে ২ হাজার টাকা বোনাস কিভাবে নিতে পারেন এবং বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
সমূহ জানার জন্য আর্টিকেলটি অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে পড়ুন।
কারণ পুরো আর্টিকেলে আমরা স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করব যাতে করে আপনারা সহজেই
বুঝতে পারেন।
.
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে
উঠেছে। বিশেষ করে বিকাশ, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল
সার্ভিস। শুধুমাত্র টাকা লেনদেন নয়, বিকাশ ব্যবহার করে ঘরে বসে অনলাইনে আয়ের
সুযোগও রয়েছে।
আজ আমরা বিকাশ ব্যবহার করে বৈধ ও কার্যকর উপায়ে কীভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়,
তা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানবো। মূল কথা হলো বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
ও বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস নেওয়ার উপায় গুলো জানানো হবে। সকলকে অনুরোধ করব
ধৈর্য সহকারে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন।
বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
বিকাশে টাকা ইনকাম করার অনেক কার্যকরী ও বৈধ উপায় রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে
আপনি বিকাশ অ্যাপ থেকে সরাসরি টাকা উপার্জন করতে পারেন। এখন আমরা বিকাশে
ব্যবহার করে কিভাবে বৈধভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার
চেষ্টা করব। চলুন এবার বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে আসি।
বিকাশ রেফারেল প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ
বিকাশ অ্যাপটিতে মাঝে মাঝেই রেফারেল ক্যাম্পেইন চালু করা হয়ে থাকে, যেখানে
গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপটির রেফার করে টাকা ইনকাম করতে পারে। বিকাশ অ্যাপ রেফার
করে ভালো পরিমাণ বোনাস পাওয়া সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন পেমেন্ট নিন
আপনি যদি একটি সাকসেসফুল বিকাশ রেফার সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে কমপক্ষে ৫০ টাকার
বেশি বোনাস পাবেন। তবে তাদের রেফারেল বোনাস বিভিন্ন সময় পরিবর্তন হয়, এজন্য
রেফারেল বোনাস কত তা জানার জন্য বিকাশের অফিসের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন জব বিকাশ পেমেন্ট এর উপায়
বিকাশ রেফারেল প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই বিকাশ অ্যাপ এর
রেফার লিংক শেয়ার করতে হবে। আপনি পরিচিতদের রেফার লিংকটি শেয়ার করতে পারেন।
পরিচিত বা অন্য কোন ব্যক্তি যদি আপনার রেফার লিংক থেকে সরাসরি একাউন্ট খুলে টাকা
লেনদেন করে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ বোনাস পাবেন,
যা আপনার বিকাশ একাউন্টে সরাসরি জমা হয়ে যাবে। এভাবে বিকাশ রিফান্ডের
প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে হাজার হাজার মানুষ টাকা ইনকাম করছে, আমিও চাইলে ব্যবহার
করে দেখতে পারেন।
কিভাবে রেফারেল ইনকাম করবেন?
- সর্বপ্রথম গুগল প্লে স্টোর থেকে bkash অ্যাপ ইন্সটল করুন।
-
যদি একাউন্ট করা থাকে তাহলে নাম্বার ও পাসওয়ার্ড দিয়ে বিকাশ অ্যাপ লগইন
করুন।
-
তবে অ্যাকাউন্ট খোলা না থাকলে নতুন করে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলে নিন।
-
এবার বিকাশ অ্যাপ এর মধ্যে গিয়ে মেনুবার থেকে
Refer bikash app অপশনটিতে ক্লিক করুন।
-
এখন আপনি Refer নামক আরেকটি অপশন পাবেন যেখানে ক্লিক করলেই রেফার
লিঙ্ক পাওয়া যাবে।
-
এবারে এই লিংকটি আপনি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন।
-
আর পরিচিতদের অবশ্যই আপনার লিংক থেকে বিকাশ একাউন্টে খুলতে বলুন।
- এখন কোন পরিচিত ব্যক্তি যদি আপনার রেফার লিংক থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলে নির্দিষ্ট পরিমাণ লেনদেন করলেই আপনি বোনাস পাবেন।
- বোনাস টাকা বিকাশ ব্যালেন্সে জমা হবে এবং তা ব্যবহার করতে পারবেন।
এভাবে বিকাশ অ্যাপ থেকে রেফার করার মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন।
বিকাশ ব্যবহার করে মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করে আয়
বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি মোবাইল রিচার্জ সেবা দিয়ে কমিশন এর মাধ্যমে টাকা
ইনকাম করতে পারেন। এই উপায়ে বিকাশ অ্যাপ থেকে বাড়তি টাকা ইনকাম করা
সম্ভব। বর্তমানে অনেক মানুষই মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করে ভালো পরিমাণ দৈনিক
ইনকাম করছে। যদি অনেক রিচার্জ সার্ভিস দিতে পারেন তাহলে প্রচুর টাকা কমিশন
নিয়ে আয় করতে পারবেন।
কিভাবে কাজটি করবেন?
- বিকাশ অ্যাপের “মোবাইল রিচার্জ” ফিচার ব্যবহার করে রিচার্জ করুন।
- কাস্টমারদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন নিন।
-
তবে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করলে কমিশন অটোমেটিক্যালি একাউন্টে জমা
হয়ে যায়।
- তাই বিকাশ এজেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা করুন।
-
প্রতিদিন লেনদেনের পরিমাণ বাড়ানোর চেষ্টা করুন, তাহলে অনেক টাকা কমিশন
নিয়ে স্থায়ী আয়ের উৎস তৈরি করতে পারবেন।
অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে বিকাশ পেমেন্ট
আপনার যদি নিজস্ব অনলাইন ব্যবসা থাকে, তাহলে আপনি বিকাশ পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার
করে গ্রাহক বা কাস্টমারদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করতে পারেন। বর্তমান সকল
কিছুই অনলাইন ভিত্তিক হয়ে গেছে, যার কারণে গ্রাহকরা এখন অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে
পেমেন্ট সম্পন্ন করে থাকে।
আপনার অনলাইন ব্যবসাতে যদি বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম থাকে তাহলে আপনি বিকাশ
পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা রিসিভ করুন। আর বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা রিসিভ করলে
অনেক ক্যাশব্যাক অফার পাওয়া যায়, পাশাপাশি নির্দিষ্ট কমিশন পর্যন্ত পেতে
পারেন।
আরো অনেক কম খরচে টাকা উত্তোলন করার সুবিধা রয়েছে। যার কারণে বেশিরভাগ
অনলাইন ব্যবসায়ী বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে।
কীভাবে করবেন?
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলুন।
- আপনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক শপের সাথে বিকাশ পেমেন্ট গেটওয়ে যুক্ত করুন।
- কাস্টমারদের কাছ থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করে আয় বাড়ান।
ক্যাশব্যাক অফার ও ডিসকাউন্ট ব্যবহার করে সেভিংস
বিকাশ অ্যাপ এ প্রতিনিয়ত ক্যাশব্যাক অফার পরিবর্তন হতে থাকে, আর তারা প্রতিদিনই
ক্যাশব্যাক অফার ও ডিসকাউন্ট প্রদান করে থাকে। আপনারা চাইলে বিকাশের ক্যাশব্যাক
অফার নিয়ে টাকা সেভিং করতে পারেন। এতে করে কিন্তু টাকা সেভিং করে ইনকাম করা
সম্ভব।
বিকাশ মূলত বর্তমানে পেমেন্টের উপর নির্ভর করে ক্যাশব্যাক অফার প্রদান করে
থাকে। বিকাশের ক্যাশব্যাক অফার ও ডিসকাউন্ট সম্পর্কে জানার জন্য সরাসরি
বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন।সেখানে আপনি বিকাশের সকল অফার দেখতে পাবেন।
কিভাবে লাভবান হবেন?
- বিকাশ অ্যাপে দেওয়া ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট অফারগুলোর সুবিধা নিন।
- অনলাইন কেনাকাটা, রিচার্জ বা বিল পেমেন্টে ডিসকাউন্ট পেলে তা ব্যবহার করুন
- বিভিন্ন ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে বোনাস ও রিওয়ার্ড জিতুন।
বিকাশে প্রতিনিয়ত রিচার্জ এর উপর ক্যাশব্যাক অফার দিয়ে থাকে। আপনি
নির্দিষ্ট সিমে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রিচার্জ করলেই পেয়ে যেতে পারেন
নিশ্চিত টাকা ক্যাশব্যাক। যেমনঃ ধরুন বিকাশের বর্তমানে ক্যাশব্যাক অফার
হলো গ্রামীণফোন সিমে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ৩০ টাকা ক্যাশব্যাক
পাচ্ছেন।
তাহলে এখন আপনি যদি গ্রামীণফোন সিমে ১০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে আপনি সাথে
সাথেই ৩০ টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন, যা আপনার জন্য সেভিংস বা লাভবান
হবে। এই ধরনের ক্যাশব্যাক অফার গুলো বিকাশ ডেইলি দিয়ে
থাকে। পাশাপাশি পেমেন্টে ডিসকাউন্ট প্রদান করে, আপনি বিভিন্ন অনলাইনে
বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করলেই নিশ্চিত ক্যাশব্যাক পেয়ে যেতে
পারেন।
বিল পেমেন্ট কমিশন আয়
বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন বিল পেমেন্টের মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।
যেমনঃ ইন্টারনেট বিল , গ্যাস বিল ,ইলেকট্রিক বিল ,পানি বিল ও বিদ্যুৎ
বিল বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে পরিশোধ করলে নির্দিষ্ট কমিশন আয় করা যায়। তবে
যারা এজেন্ট রয়েছেন তারা এই উপায়ে কমিশন নিয়ে আয় করতে পারবেন।
বিকাশ এজেন্ট হয়ে কমিশন আয়
বিকাশের এজেন্ট হয়ে আপনি বিকাশের সার্ভিসগুলো দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন থেকে
আয় করতে পারেন। বিকাশ কমিশন ভিত্তিতে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
আপনি তাদের সার্ভিস গুলো গ্রাহকদের দিলেই নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাচ্ছেন।
বিকাশে বর্তমানে ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউট সার্ভিসটি প্রচুর ব্যবহার হয়ে
থাকে। আপনি যদি বিকাশ ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউট সার্ভিস দিতে পারেন তাহলে
প্রতিদিন অনেক টাকা কমিশন পেতে পারেন। যত পরিমান লেনদেন হবে ততো পরিমাণ ইনকাম
করতে পারবেন।
এজন্য প্রতিদিন লেনদেন বাড়ানোর চেষ্টা করুন, বিশেষ করে বিকাশ ক্যাশ ইন ও ক্যাশ
আউট সার্ভিস প্রদান করুন। বিকাশ এজেন্ট হওয়ার জন্য অবশ্যই নিজের একটি
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অথবা দোকান থাকতে হবে।
বিকাশ এজেন্ট হওয়ার উপায়
- বিকাশ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে এজেন্ট একাউন্টের জন্য আবেদন করুন।
- অনুমোদন পাওয়ার পর কাস্টমারদের ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট ও অন্যান্য সেবা প্রদান করুন।
- প্রতিটি লেনদেনে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন উপার্জন করুন।
এভাবে বিকাশে টাকা ইনকাম করা যায়, আশা করছি বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায়
সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো বিস্তারিত জেনে গেছেন। উপরোক্ত সকল উপায় গুলো
অনুসরণ করলে আপনি বিকাশ থেকে সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। তাই বসে না থেকে আজ
থেকেই বিকাশ থেকে ইনকাম করা শুরু করুন।
বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস
বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস নেওয়ার দুটি উপায় রয়েছে, প্রথমত বিকাশ অ্যাপটি রেফার
করে বোনাস নেওয়া। আর দ্বিতীয়ত বিকাশ ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউট সার্ভিস দিয়ে বোনাস
পাওয়া। এই দুই উপায়ে আপনি বিকাশে দুই হাজার টাকা দিতে পারবেন।
তবে বিকাশ অ্যাপ থেকে সরাসরি দুই হাজার টাকা বোনাস নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। আপনাকে
অবশ্যই বিকাশ অ্যাপ এ কাজ করে বোনাস নিতে হবে।বর্তমানে বিকাশ অ্যাপ এ রেফারেল
প্রোগ্রাম চালু রয়েছে, যেখানে প্রতিটি রেফার করলে ৫০ টাকা বোনাস পাওয়া
যাবে।
আর আপনি যদি ৪০টি সফল রেফার করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ২০০০ টাকা বোনাস
পেয়ে যাবেন, যা আপনার বিকাশ একাউন্টে জমা হবে। এভাবে কিন্তু বিকাশে দুই
হাজার টাকা বোনাস পাওয়া সম্ভব।
এছাড়াও আপনি বিকাশের ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউট সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে প্রতিদিন
কমিশন নিয়ে আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে ২০০০ টাকা বোনাস নিতে খুব বেশি সময়
লাগবে না, অর্থাৎ দ্রুত সময় আপনি এই উপায়ে 2000 টাকা বোনাস নিয়ে নিতে
পারবেন।
বিকাশের সার্ভিসগুলো দেওয়ার জন্য অবশ্যই বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলে নিতে
হবে। সহজে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়, বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলে তাদের
সার্ভিস গুলো দিন আর বিকাশ থেকে ২০০০ টাকা বোনাস নিন।
উপসংহারঃ বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস
আশা করছি আপনারা সম্পূর্ণ নিবন্ধনটিতে বিকাশে টাকা ইনকাম করার উপায় ও
বিকাশে ২০০০ টাকা বোনাস কিভাবে নেয়া যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন। আমরা বিকাশ থেকে ইনকাম করার অনেকগুলো কার্যকরী উপায় তুলে ধরার
চেষ্টা করেছি,
যে উপায় গুলো অনুসরণ করে আপনি কাজ করে বিকাশ থেকেই সরাসরি আয় করতে
পারেন। বর্তমানে বিকাশ একটি মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নয় বরং বিকাশ একটি
ইনকামের অন্যতম উৎস। তাই যারা ইনকাম করতে চান বিকাশের নিয়ম অনুসারে একাউন্ট খুলে
আয় করুন।