বিশ্বস্ত apps থেকে টাকা উপার্জন করতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে রাখুন কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয় সম্পর্কে। আমরা পুরো আর্টিকেলটিতে রিয়েল টাকা আয় করার অ্যাপ গুলো সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
আপনারা অ্যাপ গুলো সম্পর্কে জানার মাধ্যমে ইনকাম করার চেষ্টা করতে পারেন। অনলাইনে সাধারণত অ্যাপ থেকে ইনকাম করতে হলে অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়। যদি পরিশ্রম করে মানসিকতা থাকে তাহলে এই রিয়েল টাকা আয় করার অ্যাপ থেকে আয় করুন।
কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয়? সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি গভীরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমার প্রতিটি ধাপে গুরুত্বসহকারে বিস্তারিত আলোচনা করব, যাতে করে আপনারা অ্যাপ সম্পর্কে জেনে অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারেন।
ভূমিকা
আজকাল অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপ খোঁজেন, কিন্তু সমস্যাটা হলো—সব অ্যাপই কি সত্যি টাকা দেয়? ইন্টারনেটে অনেক ফেক এবং স্ক্যাম অ্যাপ রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের সময় নষ্ট করে বা ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে। তবে কিছু বিশ্বস্ত অ্যাপ রয়েছে, যেগুলো সত্যিই আপনাকে অর্থ উপার্জনের সুযোগ দেয়।
এই আর্টিকেলে আমরা জানাবো, কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয়, কীভাবে সেগুলো কাজ করে, এবং কোন অ্যাপ থেকে কিভাবে পেমেন্ট পাওয়া যায়। যদি আপনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বৈধ উপায়ে ইনকাম করতে চান, তাহলে এই গাইড আপনার জন্য হতে পারে একদম পারফেক্ট।
কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয়
বর্তমানে বিশ্বস্ত অনেক অ্যাপ আছে যেগুলো সত্যিকার অর্থে রিয়েল টাকা দিয়ে থাকে। সেই অ্যাপগুলো সম্পর্কে এখন আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব। যদি আপনার সামান্য কিছু দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি সেই অ্যাপ থেকে প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ রেফার করে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস
আরো পড়ুনঃ কোন কাজ শিখে ইনকাম করা যাবে
অ্যাপগুলো সাধারণত টাকা ইনকাম দিয়ে থাকে। যার কারণে এই অ্যাপগুলো সম্পর্কে আমরা এখন তুলে ধরব। নিম্নে রিয়েল টাকা ইনকাম করার অ্যাপ গুলো তালিকার তুলে ধরা হলোঃ
Wild Cash
ওয়াইল্ড ক্যাশ এটি একটি মাইনিং অ্যাপ্লিকেশন। আপনারা সকলে মাইনিং সম্পর্কে জানেন। বর্তমানে বিভিন্ন অ্যাপে কিপ্টো কারেন্সি মাইনিং করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। ওয়াইল্ড ক্যাশ অ্যাপটির মাধ্যমেও কিপ্টো কারেন্সি মাইনিং করা যাচ্ছে যেখানে আপনি হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
তবে আমি এই অ্যাপটি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা আয় করতে পেরেছি। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন হাজার টাকা হয়তো ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাপটি থেকে ইনকাম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করুন।
- সর্বপ্রথম গুগল প্লে স্টোর থেকে Wild Cash অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
- অ্যাপটি ইন্সটল করা হলে জিমেইল দিয়ে একাউন্ট খুলুন।
- একাউন্ট খুললে আপনাকে সাথে সাথে কিছু ভার্চুয়াল কয়েন দেওয়া হবে।
- তবে এই কয়েন আপনি সরাসরি উইথড্র করতে পারবেন না।
- আপনাকে আরো মাইনিং করে বেশি পয়েন্ট জমা করতে হবে।
- এজন্য আপনাকে প্রতিদিন এই অ্যাপটিতে লগইন করে মাইনিং বাটনে ক্লিক করে মাইনিং চালু করতে হবে।
- মাইনিং চালু করার সময় আপনাকে কিছু কুইজের প্রশ্নের উত্তর দিতে হতে পারে। সঠিকভাবে কুইজের প্রশ্নের উত্তর দিলেই আপনি মাইনিং বাটনে ক্লিক করে মাইনিং অন করতে পারবেন।
- এছাড়াও এক্সট্রা কয়েন আর্নিং করার জন্য প্রতিদিন লাইভ কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। এতে করে আপনি সর্বোচ্চ ২ লক্ষ কয়েন একবারে জিততে পারবেন।
- আর আমাদের জানামতে সর্বনিম্ন ৮ লক্ষ কয়েন জমা হলেই ক্যাশ আউট করা যায়।
৮ লক্ষ কয়েন জমা হলে আপনি এক্সচেঞ্জ করে ডলারে নিতে পারবেন। এখান থেকে উইথড্র করা কয়েন বাইনান্স অ্যাপ এর মাধ্যমে নিতে পারেন। আর বাইনান্স অ্যাপ থেকে আপনি সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারেন।
৮ লক্ষ কয়েন হলে আপনি পাবেন 200 থেকে 300 টাকা, আর এই ৮ লক্ষ কয়েন ইনকাম করতে আপনার হয়তো ৪ থেকে ৫ দিন সময় লাগবে। যদি আপনি কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তাহলে তিন দিনের মধ্যেই আপনি ৮ লক্ষ কয়েন জমা করতে পারবেন।
এই অ্যাপটি থেকে আমি নিজে পেমেন্ট পেয়েছি বলে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আপনারা চাইলে এখন ইনস্টল করে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Cointiply Apps - কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয়
আপনি এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে কিটো কারেন্সি ও বিটকয়েন গুলো ইনকাম করতে পারবেন। মূলত এই এপ্সটিতে কিপ্টো কারেন্সিতে পেমেন্ট দেওয়া হয়। এই অ্যাপসে গেম খেলে অথবা সার্ভে করে টাকা করা যায়। এই অ্যাপে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট গেম খেলে কয়েন কালেক্ট করতে পারেন। আর সেই কয়েন আপনি ক্রিপ্ট কারেন্সিতে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
তাছাড়া এখানে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করে ইনকাম করা যায়। এই এন্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনটি আপনি গুগল প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন। তাই এখনই ডাউনলোড করে কাজ করা শুরু করুন, এই অ্যাপস থেকে খুব সহজে টাকা আয় করতে পারবেন।
Google opinion rewards Apps
আপনারা অনেকেই Google opinion reward অ্যাপস এর নাম শুনেছেন, এই অ্যাপস থেকে বিভিন্ন সার্ভে করার মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। সবচেয়ে সুবিধা হল এই অ্যাপটি আপনি গুগল প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন।
অ্যাপসের নাম লিখে গুগল প্লে স্টোরে সার্চ করলেই ইনস্টল করতে পারবেন। এই অ্যাপস এর বিভিন্ন ধরনের টাস্ক কমপ্লিট করে ও সার্ভে করে রিওয়ার্ড পেতে পারেন।
রিওয়ার্ড পাওয়ার জন্য এখানে আপনাকে প্রতিদিন সার্ভেতে অংশগ্রহণ করতে হবে। আর এখানে আপনি রিওয়ার্ডগুলো বিভিন্ন গিফট কার্ড বা শপিং কার্ড হিসেবে পাবেন।
গিফট কার্ডগুলো সাধারণত ডলারে থাকে অর্থাৎ আপনি এখানে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি সার্ভে করে ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি এই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারেন। আর এটি google এর অ্যাপ তাই আপনি এখান থেকে রিয়েল টাকা পেমেন্ট পাবেন।
কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয় - Telegram
বর্তমানে টেলিগ্রাম সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করা বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে। বর্তমানে টেলিগ্রামে দেখানোর এড মাধ্যমে ইনকাম করা যাচ্ছে। আপনার যদি একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল থাকে এবং সেই চ্যানেলে অনেক ফলোয়ার থাকলে সেখানে আপনি বিভিন্ন প্রোমোশনাল অ্যাড দেখিয়ে আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর প্রমোশন ও চ্যানেলের প্রমোশন করার মাধ্যমে ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন। টেলিগ্রাম অ্যাপ্লিকেশনটি আপনি গুগল প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন। এই টেলিগ্রাম অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করার পর নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খুলতে হয়। আপনি প্রথমেই টেলিগ্রামের অ্যাকাউন্ট করার পর একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খুলবেন।
আর সেই চ্যানেলে মানুষকে এড করবেন। আপনার চ্যানেলে দুই থেকে তিন হাজার ইউজার হয়ে গেলে আপনি সেখানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে , পণ্যের প্রমোশন করে , ফেসবুক ফলো , লাইক শেয়ার , ভিডিও দেখা ও ইউটিউব সাবস্ক্রাইব ইত্যাদি কাজগুলো করে ফ্রি টাকা আয় করতে পারবেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম করার অ্যাপস হিসেবে টেলিগ্রাম খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তাই আমাদের মতে এখনই আপনি টেলিগ্রাম অ্যাপস থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করা শুরু করে দিন।
রিয়েল টাকা apps - YouTube
Tiktok ও ফেসবুকের মত আপনারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করতে পারবেন। এখানে আপনি কোন ধরনের টাকা ইনভেস্ট করা ছাড়াই ভিডিও বানিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এখানে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। সঠিক উপায়ে ভিডিও বানাতে হবে। প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে।
এজন্য আপনি একটি জিমেইলে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। সেই ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে আয় করতে পারবেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট হয়ে গেলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আর একবার মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে আপনি সেখানে প্রতিদিন ভিডিও ছাড়ার মাধ্যমে করতে পারবেন। বর্তমানে একজন ইউটিউবার ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাসে ৫০ থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে। আপনারা ইউটিউবকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে নিতে পারেন। যদি আপনার মধ্যে ভিডিও বানানোর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকে তাহলেই ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
আর আপনার ইউটিউব চ্যানেল অনেক সাবস্ক্রাইবার যুক্ত হয়ে গেলে তখন আপনি বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্টের প্রমোশন করতে পারবেন। আর সেই কোম্পানির থেকে আপনি মোটা অংকের টাকা নিতে পারবেন।
TikTok app
Tiktok অ্যাপ থেকে হয়তো সরাসরি ইনকাম করার কোন উপায় বর্তমানে নেই। তবে আপনি এখানে অন্যান্য উপায়ে আয় করতে পারবেন। tiktok এ ভিডিও ভাইরাল করা খুবই সহজ। যার কারণে আপনি tiktok এ ভিডিও বানিয়ে ভিডিও ভাইরাল করে নিজের একাউন্টের ফলোয়ার বাড়াতে পারেন।
আর ফলোয়ার বাড়াতে পারলেই আপনি tiktok অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোডাক্টের প্রমোশন ও ব্যান্ড প্রমোশন করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে আমরা জানতে পেরেছি tiktok অ্যাপটি বর্তমানে পার্টনার প্রোগ্রাম চালু করেছে।
যাদের অনেক বেশি ফলোয়ার আছে তারা এখানে পাটনার প্রোগ্রামে জয়েন করতে পারবে। আর পার্টনার প্রোগ্রামে জয়েন হলেই টিকটক থেকে সরাসরি আয় করতে পারবেন। তবে আমার মতে আপনি ব্যান্ড প্রমোশন ও স্পন্চরশীপের মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপটির মাধ্যমে রিয়েল টাকা আয় করা যায় তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
Foapp Apps
এই অ্যাপসে আপনারা ছবি আপলোড দেওয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি খুব ভালো ছবি তুলতে পারেন তাহলে সেই ছবি আপলোড করার মাধ্যমেই অ্যাপস থেকে টাকা করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ভালো মানের কোয়ালিটি সম্পন্ন ছবি তুলতে হবে, অর্থাৎ আপনার ফটোগ্রাফি ভালো হতে হবে।
আপনি ছবি তুলে অ্যাপসটিতে আপলোড করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। সবচেয়ে ভালো সুবিধা হল অ্যাপটিতে ছবি বিক্রি করে ৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত তাই করতে পারবেন। মূলত আপনার ছবির কোয়ালিটি ও ধারণা অনুযায়ী বিক্রয় করতে পারবেন। আপনারা এই অ্যাপসটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ফ্রি টাকা ইনকাম apps bangladesh ২০২৫
আমরা বাংলাদেশী কয়েকটি রিয়েল টাকা অ্যাপস সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলো বর্তমানে টাকা ইনকাম দিয়ে থাকে। মূল কথা ফ্রি টাকা ইনকাম apps bangladesh সম্পর্কে এখন তুলে ধরা হবে। নিম্নে কয়েকটি বাংলাদেশি অ্যাপ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো যেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।
Taka Income: আপনারা এই অ্যাপটিতে খুব সহজেই তাকে ইনকাম করতে পারবেন। এটি টাকা ইনকাম করার বাংলাদেশি অ্যাপস, যেখানে কাজ করে আপনি প্রতিদিন ১০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। বাংলাদেশি অ্যাপস হিসেবে এটি খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আপনার এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আয় করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোরে আপনি এটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
Taka Income Pro: বর্তমানে বাংলাদেশী অ্যাপস হিসাবে টাকা ইনকাম করার খুবই জনপ্রিয় আরেকটি হলো টাকা ইনকাম প্রো। এই অ্যাপে গেম খেলে , কুইজ উত্তর করে টাকা আয় করা যায়। আপনারা বাংলাদেশি অ্যাপস হিসেবে এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Daily taka: এটিও একটি টাকা ইনকাম করার বাংলাদেশি অ্যাপ্লিকেশন। আপনারা যারা বাংলাদেশী অ্যাপ্লিকেশনে টাকা ইনকাম করতে চান, তারা এই অ্যাপটিতে কাজ করতে পারেন। এখানে টাকা ইনকাম করে বিকাশে বা নগদে পেমেন্ট নেওয়া যায়। এর পাশাপাশি আপনি মোবাইল রিচার্জ এর মাধ্যমেও পেমেন্ট নিতে পারবেন।
Taka Income BD: আপনি চাইলে এই অ্যাপ থেকে প্রতিদিন ২০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এটি একটি বাংলাদেশী টাকা ইনকাম করার অ্যাপ্লিকেশন, যেখানে কিছু কাজ করে ফ্রিতেই টাকা আয় করা যায়। এখানে বাংলাদেশি অ্যাপ প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য - কোন অ্যাপ রিয়েল টাকা দেয়
বর্তমান সময়ে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হলেও, প্রতিটি অ্যাপের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা ঠিক নয়। এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি কোন অ্যাপগুলো বাস্তবেই টাকা দেয় এবং কিভাবে আপনি নিরাপদ ও সঠিক উপায়ে সেগুলো ব্যবহার করে আয় করতে পারেন।
রিয়েল ইনকামের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অ্যাপের রিভিউ, পেমেন্ট প্রুফ, এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা যাচাই করা। যদি আপনি ধৈর্য নিয়ে নির্ভরযোগ্য অ্যাপ বেছে নিয়ে কাজ করেন, তাহলে অল্প সময়ে হলেও একটি ভালো পার্ট-টাইম ইনকামের উৎস তৈরি করা সম্ভব।
সবশেষে বলবো অনলাইনে ইনকামের সুযোগ অনেক, শুধু দরকার সঠিক অ্যাপ বেছে নেওয়া আর প্রতিদিন নিয়মিত কিছুটা সময় বিনিয়োগ করা। সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে মোবাইল ফোনই হতে পারে আপনার ইনকামের অন্যতম হাতিয়ার।
আপনি যদি এমন আরও অ্যাপ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন এবং কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না আপনার অভিজ্ঞতা।